এদিন দিলীপ ঘোষের দিদির দূতকে যমের দূত বলে কটাক্ষ করার জবাবে মমতা বালা ঠাকুর বলেন, ওরা যাকে যমের দূত বলছে সেটাই দিদির উন্নয়নের দূত। ওরা যেটাকে যম বলে,আমরা বলি দিদির উন্নয়ন।
মানুষের উন্নয়ন দেখে ওরা জ্বলছে,ওরা মেনে নিতে পারছে না। এদিন মমতাবালা ঠাকুর দিলীপ ঘোষের দুর্গাকে নিয়ে মন্তব্যের জবাবে বলেন, ওরা ইতিহাসই জানে না। ভগবান রাম দুর্গার পুজো করেই রাবণ বধ করে সীতাকে উদ্ধার করেছিল। রাম নারীশক্তির আরাধনা করেছিলেন। তিনি বলেন, দিলীপ ঘোষদের কাছ থেকে বাংলার সংস্কৃতি শিখতে হবে না। এনআরসি নিয়েও এদিন তোপ দাগেন মমতাবালা। তিনি বলেন, মতুয়ারা এদেশের নাগরিক। তারা এদেশের ভোটার। তাদের ভোটেই জয়ী হয়েছে কেন্দ্রের সরকার। ক্ষমতা থাকলে আগে পদত্যাগ করুন তারপর এনআরসি চালুর স্বপ্ন দেখবে।
বিজেপি ইতিমধ্যেই পাড়ায় পাড়ায় সমাধান কে পাড়ায় পাড়ায় ধর্ষণ বলে কটাক্ষ করায় মমতাবালা বলেন, বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিতে কিভাবে ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে তা ভারতবর্ষের মানুষ দেখতে পাচ্ছে। ওদের লজ্জা নেই – তাই ওসব বলছে। এটাই ওদের সংস্কৃতি। আর বাংলার মানুষ এই সংস্কৃতি মেনে নিচ্ছে না। তিনি বলেন, এবারও বিপুল সংখ্যায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে মমতা বন্দোপাধ্যায়ই বাংলার মুখ্যমন্ত্রী হবেন। এদিন মমতাবালা ঠাকুরের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন জেলা মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভানেত্রী শিখা সেনগুপ্ত, বর্ধমান শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অরূপ দাস, জেলা যুব সভাপতি রাসবিহারী হালদার, জয় হিন্দ বাহিনীর শহর সভাপতি পল্লব দাস, আইনুল হক সহ বহু নেতা।