এদিকে মিঠু বাবুর পারিবারিক কোনো সমস্যা ছিল না বলেই তাঁর ঘনিষ্টরা জানিয়েছেন। এদিকে, এই ঘটনা শোনার পরই পুলিশ আধিকারিক সহ রায়নার বিধায়ক নেপাল ঘড়ুই, বর্ধমান সদর মহকুমা শাসক (দক্ষিণ) ঘটনাস্থলে হাজির হন। মিঠু চৌধুরী বিধায়ক প্রতিনিধিও ছিলেন বলে জানা গেছে। তাঁর এই মৃত্যুর ঘটনায় গোটা এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সম্প্রতি রাজ্য সরকারের নির্দেশে রাজ্যের অন্যান্য জেলার সঙ্গে পূর্ব বর্ধমান জেলাতেও ব্যাপক হারে রাস্তার কাজে নেমেছে জেলা প্রশাসন এবং ত্রিস্তর পঞ্চায়েত। সম্প্রতি বর্ধমান জেলা পরিষদে এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত কয়েকদফায় আলোচনাও হয়। পঞ্চায়েত সমিতিগুলিকে নিজ নিজ এলাকার রাস্তার পরিস্থিতি সম্পর্কে রিপোর্ট দিতেও বলা হয়। স্বাভাবিকভাবেই যখন করোনা ও আমফান পরিস্থিতির পর গ্রামীণ উন্নয়নে জোর দেওয়া হয়েছে এবং বিশেষ করে গ্রামীণ রাস্তার ব্যাপক উন্নয়নে জোর দেওয়া হয়েছে সেই সময় মোস্তাফা চৌধুরীর আত্মহত্যার চেষ্টার ঘটনায় ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে।