প্রসঙ্গত বুধবার রাতের দিকে দিলীপ ঘোষকে প্রচারে বাধা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে বর্ধমান থানার পুলিশের বিরুদ্ধে । যার জেরে একপ্রস্থ অশান্তির পরিবেশ তৈরি হয়। পুলিশের সঙ্গে রীতিমত ধস্তাধস্তি থেকে চরম বাক্য বিনিময়ও হয়। আর এদিন সকালে চায়ের আসরে পাশে বসে থাকা বর্ধমানে বিজেপির জেলা সভাপতিকে উদ্দেশ্য করে দিলীপ ঘোষ বলেন, “পুলিশ ইচ্ছে করে আমাদের আটকাচ্ছে । তাই রুট যেনো চেঞ্জ না হয় । ওরা বললেই কি আমরা চেঞ্জ করে নেব ? বালি মাফিয়াদের চমকাতে পারছে না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আট-দশ দিন এখানে থাকলেও কিছু বলতে পারে না । ওদের কাছে ভোটার নেই । পুলিশ আছে আর কর্মচারীরা আছে ।”
অভিজিৎ তা কে উদ্দ্যেশ্য করে দিলীপ ঘোষ বলেন, “তুমি নিজে গিয়ে বলো অনুমতি দেবে কি না। দিলীপদা করবে, পারলে আটকাও । পুলিশ কি ভদ্রলোক নাকি। ছোটলোকের সঙ্গে যেমন কথা বলতে হয় পুলিশের সঙ্গেও ওই রকম কথা বলতে হবে । সব দাগী এক একটা, সব ক্রিমিনাল।” এক মহিলা বিজেপি কর্মীকে দিলীপ ঘোষ বলেন, “এবার থেকে আমি আর কিছু না করে রোজ থানা, বিডিও আর ডিএমকে ঘেরাও করবো। ঘরে আটকে ওদের দমবন্ধ করে দেব। ঘর থেকে বের হতে দেবো না । চামচাবাজি করা বের করে দেবো ওদের।”